ডেস্ক রিপোর্ট : 28 December 2025 , 6:13:35 প্রিন্ট সংস্করণ
সংযুক্ত পাসপোর্টের তথ্য অনুযায়ী এটি ইস্যু করেছে তুরস্ক এবং সেই সূত্রে একুশে পদকে ভূষিত জনাব মাহমুদুর রহমান তুরস্কের নাগরিক। কিছুদিন আগেও এই পাসপোর্ট ব্যবহার করে তিনি ভ্রমণ করেছেন।

ঠিক কোন পদ্ধতিতে তিনি তুরস্কের নাগরিকত্ব পেয়েছেন? এটি পাওয়ার জন্য তিনি কত কোটি টাকা ব্যয় করেছিলেন? আর অর্থ ব্যয় না করলে কেন বা কি কারণে তুরস্ক সরকার তাকে দেশটির নাগরিকত্ব দিয়েছে?
আমার দেশ সম্পাদক ও নিজেকে মাজলুম সাংবাদিক দাবি করা মাহমুদুর রহমান বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে ২০১৮ সালে মালয়েশিয়া যাবার পর থেকে ২০২৪ এ তুরস্কের নাগরিক হিসেবে দেশে ফেরার আগ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশে থাকলেও কোথাও কোন চাকরি বা অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক কোন কাজকর্ম তিনি করেন নাই বলে জানা যায়।
ধরে নেয়া যায় এই সময় তার খরচের টাকার উৎস ছিল জমানো অর্থ বা তার পরিবার এবং কাছের মানুষরা। কিন্তু ২০২০ সালে তুরস্কের নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্যে যে পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করতে হয় সেটা কি তিনি বৈধ চ্যানেলে বাংলাদেশ হতে নিয়েছেন? নাকি কোন বিশেষ সংস্থা বা গোষ্ঠী তাকে এই পাসপোর্টটি পুরস্কার হিসেবে প্রদান করেছে?
বাংলাদেশ থেকে পাসপোর্টে বিনিয়োগের জন্যে কোটি-কোটি টাকা বিদেশে পাঠানোর কোন সুযোগ নেই। তাহলে কোন পদ্ধতিতে ওনার কাছে এত টাকা টাকা পাঠানো হয়েছিলো? হুন্ডি করে? অন্যদের দুর্নীতির সবক দেওয়া এই সত্যবাদী যুধিষ্ঠির তাহলে কি দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে হুন্ডি করে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন?

















